প্রকাশিত: ৯:৫৯ পূর্বাহ্ণ, জুন ২৫, ২০২৩
মধ্যনগর(সুনামগঞ্জ)প্রতিনিধিঃ
সুনামগঞ্জের মধ্যনগর উপজেলার উত্তর বংশিকুন্ডা ইউনিয়নের ভারতের সীমান্তে নিখোঁজ আলমগীর (১৯) ৮ দিন পর মরদেহের সন্ধান মেলেছে ভারতের ৩ কিলোমিটার ভিতরে । পুলিশ ও বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়, ২৪ জুন শনিবার দিন গত রাতে, ভারতের উপজাতি গারোরা পাহাড়ের জঙ্গলে একটি লাশ দেখতে পায়, পরে বাংলাদেশের বাঙালির কাছে খবর দিলে, মৃত লাশের সন্ধানের বিষয়টি সীমান্ত এলাকায় ছড়িয়ে পরে, এরপরদিন রবিবার ১১ টায় বিজিবি ও বিএসএফ এর যৌথ সমন্বয় বৈঠকে বিএসএফ রা লাশ বাংলাদেশের বিজিবির কাছে হস্তান্তর করার কথা জানিয়েছেন প্রশাসন। নিখোঁজের ঘটনাটি ঘটেছে, গত ১৭ জুন শনিবার বিকাল সাড়ে ৩ টার সময় ২ নং ওয়ার্ড বাঁকাতলা গ্রামের সীমান্ত এলাকা থেকে আলমগীর রহস্যজনক ভাবে নিখোঁজ হয়ে যায় । যখন রাত ১০ টার পরেও আলমগীর বাড়ি ফিরেনি তখন তার মা ও স্বজনরা মোবাইলে ফোন দিলে ফোনটি বন্ধ পায়,এর পর অনেক খুজাখুজি করেও তাকে আর পাওয়া যায়নি। পরে ১৯ জুন সোমবার তার ভাই জাহাঙ্গীর মিয়া নিখোঁজের ঘটনায় মধ্যনগর থানায় একটি সাধারণ ডাইরি করেন।
সরজমিন ঘুরে জানা যায়, ঐ দিন আলমগীর এবং আরও দুইজন সহ বাঁকাতলা এলাকার কাইতাকোনা নদীর পশ্চিম পাড়ের রাস্তা দিয়ে ভারতের সীমানা অতিক্রম করে পাহাড়ে প্রবেশ করে। এসময় দুজন গরু রাখাল অনিক বিশ্বাস ও আলাল মিয়া দেখতে পায় যে, ৩ জন লোক পাহাড়ে প্রবেশ করেছে। এর মধ্যে আলমগীর ও সুহেল মিয়াকে চিনতে পেরেছে তারা ,কিন্তু আলমগীর নিখোঁজের পর, সুহেল মিয়াকেও এলাকায় খুজে পাওয়া যাচ্ছে না, সুহেলর মোবাইল ফোন প্রথমে খোলা থাকলেও পরে ফোনটা বন্ধ করে ফেলে, যার নং ০১৭৭৪৫৭৯২৪২। এবিষয়ে মধ্যনগর থানার ওসি মোঃ জাহিদুল হক নাজমুল বলেন, আলমগীরের মরদেহ উদ্ধারের বিষয়ে আমরা বিজিবিকে বলেছি, এখন ভারতের প্রশাসন লাশ হস্তান্তরের ব্যবস্থা নেওয়ার পর আমরা মরদেহ দেশে আনবো।
উপদেষ্টা মন্ডলির সভাপতি : লন্ডন প্রবাসি বিশিষ্ট সমাজকর্মী কবি ইমদাদুন খান
সম্পাদক : জাকিয়া সুলতানা মনি
প্রধান বার্তা সম্পাদক : আবুল হোসেন
যোগাযোগ: চিফ নিউজ এডিটর: আবুল হোসেন, সুরমা মার্কেট সিলেট, +8801725167503
জয়েন্ট নিউজ এডিটর: আব্দুস সামাদ আফেন্দি নাহিদ, সুনামগঞ্জ +8801312125827
হেড অব নিউজ: মোসফিকুর রহমান স্বপন, সুনামগঞ্জ 01756464823
ডেক্স ইনচার্জ: রোকন উদ্দিন,তাহিরপুর +8801785752013
ইমেলঃ vatirkantho@gmail.com
Design and developed by Web Nest