দোয়ারাবাজারে লাম্পি স্কীন ডিজিস প্রতিরোধ কল্পে ফ্রি ভ্যাক্সিনেশন ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত: ৬:০৭ পূর্বাহ্ণ, জুন ২৫, ২০২৩

দোয়ারাবাজারে লাম্পি স্কীন ডিজিস প্রতিরোধ কল্পে ফ্রি ভ্যাক্সিনেশন ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

দোয়ারাবাজার(সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি :

লাম্পি স্কীন ডিজিস(এল এস ডি)প্রতিরোধ কল্পে উপজেলা প্রাণী সম্পদ দপ্তর ও ভ্যাটেনারী হাসপাতালের আয়োজনে সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজারে ফ্রি ভ্যাক্সিনেশন ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হয়েছে।

রবিবার (২৫ জুন)সকালে দোয়ারাবাজার উপজেলার বাংলাবাজার ইউনিয়নের পাইকপাড়া গ্রামে ফ্রি ভ্যাক্সিনেশন ক্যাম্পের উদ্বোধন করেন উপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডা:মো:জহুরুল ইসলাম। এ সময় উপস্থিত ছিলেন সহকারী প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা (সম্প্রসারণ)রতন চন্দ্র সরকার, মাঠ সহকারী (কৃত্রিম প্রজনন) নুরুল আমিন, কমিউনিটি এক্সটেনশন এজেন্ট সুজিত কুমার চন্দ্র, এ,আই টেকনিশিয়ান (মহিষ) সামছুল আলম সুরুজ প্রমুখ।

লাম্পি স্কীন ডিজিস(এল এস ডি)প্রতিরোধ কল্পে পাইকপাড়া গ্রামে ফ্রি ভ্যাক্সিনেশন ক্যাম্পে বিভিন্ন গ্রাম থেকে নিয়ে আসা প্রায় তিন শতাধিক গরুকে ভ্যাক্সিন প্রদান করা হয়েছে।

ভ্যাক্সিনেশন ক্যাম্পে আসা কৃষকগণ জানান,গ্রামের মাঝে এসে গরুকে ভ্যাক্সিন প্রদান করায় আমরা আনন্দিত। উপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানিয়েছেন।

উপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডা:মো:জহুরুল ইসলাম বলেন, লাম্পি স্কীন ডিজিস (এল এস ডি)প্রতিরোধে ভ্যাক্সিন প্রোগ্রাম ও জনসচেতনতা মুলক কার্যক্রম অব্যাহত আছে।সবাইকে সচেতনতা বাড়াতে পরামর্শ দিয়ে বলেন, খামারের ভেতরের এবং আশপাশের পরিবেশ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রেখে মশা-মাছির উপদ্রব কমিয়ে রোগ নিয়ন্ত্রণ করা যায়। আক্রান্ত গরুর খামারের শেড থেকে আলাদা করে অন্য স্থানে মশারি দিয়ে ঢেকে রাখলে অন্য গরুতে সংক্রমণ হওয়া থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। আক্রান্ত গাভির দুধ বাছুরকে খেতে না দিয়ে মাটি চাপা দেওয়া উচিত। আক্রান্ত গরুর ব্যবহার্য কোনো জিনিস সুস্থ গরুর কাছে না আনা বা খাবার অন্য গরুকে খেতে না দেওয়া।

ক্ষতস্থান টিংচার আয়োডিন মিশ্রণ দিয়ে পরিষ্কার রাখাখামারের ভেতরের এবং আশপাশের পরিবেশ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রেখে মশা-মাছির উপদ্রব কমিয়ে রোগ নিয়ন্ত্রণ করা যায়। আক্রান্ত গরুর খামারের শেড থেকে আলাদা করে অন্য স্থানে মশারি দিয়ে ঢেকে রাখলে অন্য গরুতে সংক্রমণ হওয়া থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। আক্রান্ত গাভির দুধ বাছুরকে খেতে না দিয়ে মাটি চাপা দেওয়া উচিত। আক্রান্ত গরুর ব্যবহার্য কোনো জিনিস সুস্থ গরুর কাছে না আনা বা খাবার অন্য গরুকে খেতে না দেওয়া। ক্ষতস্থান টিংচার আয়োডিন মিশ্রণ দিয়ে পরিষ্কার রাখার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।